স্ত্রীবাচক ইসম কারণ আরবরা স্ত্রীবাচক হিসাবে বিবেচনা করেছেন
আরবি ব্যাকরণে, Gender/লিঙ্গ দুই প্রকারের যথা পুরুষবাচক ও স্ত্রীবাচক। অতএব, আমরা পবিত্র কুরআনুল কারীমে যত ইসম পাই, এগুলো হয় পুরুষবাচক অথবা স্ত্রীবাচক। এমন কিছু ইসম আছে (যেমন আকাশ, সূর্য ইত্যাদি) যা পূর্বজ্ঞান ছাড়া নির্ধারণ করা সম্ভব নয় এগুলো পুরুষবাচক/স্ত্রীবাচক।
আমরা এখন নিম্নে বর্ণিত একটি গল্পের মাধ্যমে এমন কিছু শব্দের তালিকা দেখবো, যে ইসমগুলো আরবরা স্ত্রীবাচক হিসাবে বিবেচনা করেছেন :
এই লিংক থেকে পরবর্তী পোস্ট ” স্ত্রীবাচক একবচন ইসম গঠন করার নিয়ম ” সম্পর্কে ধারণা নিবো ইন শা আল্লাহ
ماشآء الله very helpful
মাশাআল্লাহ সুন্দর উদাহরণ
MashaaAllah
Excellent
❤️