আরবী ব্যাকরণে كَانَ
সংক্ষিপ্ত পরিচিতি আরবি ভাষার ক্রিয়াগুলোর মধ্যে كَانَ একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং বহুমুখী ক্রিয়া। كَانَ একটি পরিপূর্ণ ক্রিয়া নয়, কারণ একটি পরিপূর্ণ ক্রিয়া হতে হলে […]
সংক্ষিপ্ত পরিচিতি আরবি ভাষার ক্রিয়াগুলোর মধ্যে كَانَ একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং বহুমুখী ক্রিয়া। كَانَ একটি পরিপূর্ণ ক্রিয়া নয়, কারণ একটি পরিপূর্ণ ক্রিয়া হতে হলে […]
একটিভ থেকে প্যাসিভ ফর্মে নেয়ার সময় কী অপরিবর্তিত রাখবো একটিভ থেকে প্যাসিভ ফর্মে নেয়ার সময় কী পরিবর্তন করবো নিম্নে প্রতিটা
আসসালামু আলাইকুম ! বাংলা ভাষাভাষী মানুষ যাদের কখনো মাদ্রাসা অথবা অন্য কোন দ্বীনি প্রতিষ্ঠানে পবিত্র কুরআনুল কারীমের আরবি ব্যাকরণ শিখার
পবিত্র কুরআনের ব্যাকরণ শেখার পূর্বশর্ত পবিত্র কুরআনের ব্যাকরণ শেখার প্রধান পূর্বশর্ত হল পবিত্র কুরআন কিভাবে পড়তে হয় তা জানা। পড়ায়
পদ/Parts of Speech বাক্যে ব্যবহৃত প্রত্যকটি শব্দই একেকটি পদ । যেমন রাতুল একজন ছাত্র। এই বাক্যে রাতুল একটি পদ, একজন
পদের প্রকারভেদ পবিত্র কোরআনে প্রায় ৭৭,৪৩০ টি শব্দ আছে। এই ৭৭,৪৩০ টি শব্দকে আমরা যদি আরবি ব্যাকরণের পদের প্রকারভেদ অনুযায়ী
ইসম কাকে বলে? ইসম এমন একটি শব্দ যা একটি বাক্যে ব্যক্তি, স্থান, জিনিস, প্রাণী বা কোন মতের ধারণা দেয়। এমনকি
ইসমের বৈশিষ্ট্য আরবি ব্যাকরণে, প্রতিটি ইসমের চারটি বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায় : স্টেটাস/Status : একটি ইসম বাক্যে কি ভূমিকা/মর্যাদায় অবস্থান করছে, তা
স্টেটাস/Status বলতে কি বুঝায় ? আরবী ব্যাকরণে স্টেটাস অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি ধারণা/Concept. স্টেটাস দিয়ে একটি ইসম বাক্যে কি ভূমিকা/মর্যাদায় অবস্থান
হেভি/Heavy স্বাভাবিকভাবে একটি ইসম সবসময় হেভি/Heavy ফর্মে থাকবে। হেভি ফর্মে একবচনের ক্ষেত্রে তানউইন পাওয়া যাবে। দুই পেশ, দুই যবর, দুই যের কে তানউইন বলা
লাইট ইসম বলতে কি বুঝায় ? যেসকল ইসমে কখনো শুরুতে ال আসেনা। এছাড়া একবচনের (পুরুষবাচক ও স্ত্রীবাচক) ও স্ত্রীবাচক (বহুবচনের) ক্ষেত্রে কোন
বচন/Number বচন/Number একটি ইসমের সংখ্যার ধারণা দেয় ।যদিও ইংরেজি বা বাংলা ব্যাকারণে আমরা সাধারণত একবচন ও বহুবচনের বর্ণনা দেখি কিন্তু
নমনীয়তা/ Flexibility একটি ইসমের স্টেটাস সাধারণভাবে রফা, নাসব এবং জারের ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন রূপ হয়ে থাকে । যেমনটা আমরা মুসলিমুন চার্টের
তিনটি ধাপে একটি পুরুষবাচক একবচন ইসম (হেভি ফর্ম) থেকে বহুবচন ইসম করতে পারি। নিচে প্রতি ধাপের বর্ণনা দেয়া হলো :
আরবী ব্যাকরণে বহুবচন (Plural) দুপ্রকার নিয়মিত বহুবচন جَمْعُ السَّالِمِ (Regular Plural) যে সকল ইসম বহুবচন হওয়ার ক্ষেত্রে মুসলিমুন চার্ট অনুসরণ
আরবী ব্যাকরণে লিঙ্গ/Gender দুপ্রকার আরবি ব্যাকরণে, সমস্ত ইসমই হয় পুরুষবাচক বা স্ত্রীবাচক হবে। যেমন একটি বই, একটি কলম,,আকাশ, চন্দ্র ,
اِسْم جَمْع/অর্থগত কারণে বহুবচন এমন কিছু শব্দ আছে যা দেখতে একবচন বলে মনে হয় কিন্তু অর্থগত কারণে বহুবচন। কারণ প্রতিটি
আরবী ব্যাকরণে সাধারণত একটি ইসম পুরুষবাচক হয় অথবা স্ত্রীবাচক হয়।সাধারণভাবে একটি পুরুষবাচক ইসম দিয়ে শুধুমাত্র পুরুষবাচক অথবা পুরুষ ও স্ত্রীবাচক
স্ত্রীবাচক ইসম কারণ আরবরা স্ত্রীবাচক হিসাবে বিবেচনা করেছেন আরবি ব্যাকরণে, Gender/লিঙ্গ দুই প্রকারের যথা পুরুষবাচক ও স্ত্রীবাচক। অতএব, আমরা পবিত্র
দুটি ধাপে একটি পুরুষবাচক একবচন ইসম (হেভি ফর্ম) থেকে একটি স্ত্রীবাচক একবচন ইসম গঠন করতে পারি। নিচে প্রতিটি ধাপের বর্ণনা
তিনটি ধাপে একটি স্ত্রীবাচক একবচন ইসম (হেভি ফর্ম) থেকে স্ত্রীবাচক বহুবচন ইসম করতে গঠন পারি। নিচে প্রতি ধাপের বর্ণনা দেয়া
আরবী ব্যাকরণে সাধারণভাবে একটি ইসম অনির্দিষ্ট। মুসলিমুন চার্টের হেভি ফর্মের সাথে অতিরিক্ত আলিফ লাম (ال) যুক্ত করার মাধ্যমে ইসমগুলোকে নির্দিষ্ট
মুসলিমুন চার্ট থেকে একটি সাধারণ ইসমের (common noun) স্টেটাস, বচন, লিঙ্গ ও টাইপ পরিবর্তনের কারণে কি কি রূপ হতে পারে
نَاصِرٌ একজন সাহায্যকারী নিম্নলিখিত টেবিলে نَاصِرٌ একজন সাহায্যকারী ইসমের ৫৪ টি ফর্ম দেওয়া হয়েছে: পুরুষবাচক হেভি ৯ টি ফর্ম বহুবচন
مُعَلِّمٌ একজন শিক্ষক নিম্নলিখিত টেবিলে مُعَلِّمٌ একজন শিক্ষক ইসমের ৫৪ টি ফর্ম দেওয়া হয়েছে: পুরুষবাচক হেভি ৯ টি ফর্ম বহুবচন
كَافِرٌ একজন অবিশ্বাসী নিম্নলিখিত টেবিলে كَافِرٌ একজন অবিশ্বাসী ইসমের ১৮ টি Heavy ফর্ম দেওয়া হয়েছে: পুরুষবাচক হেভি ফর্ম বহুবচন দ্বিবচন
সর্বনাম/Pronoun কাকে বলে ? বিশেষ্য পদের পরিবর্তে যে পদ ব্যবহৃত হয় তাকে সর্বনাম পদ বলে। অন্যভাবে বলতে পারি, একই বিশেষ্য
মুক্ত সর্বনাম / Detached Pronoun মুক্ত/Detached নাম থেকে অনুমান করতে পারি এই সর্বনামগুলো কোন ইসম, হার্ফ বা ফি’লের সাথে যুক্ত অবস্থায়
সর্বনামের বৈচিত্রপূর্ণ ব্যবহার অন্য যে কোনো ভাষার মতো, আরবি ভাষায়ও সর্বনামের বৈচিত্রপূর্ণ ব্যবহার রয়েছে। সর্বনাম বাক্যাংশ গঠনে ব্যবহৃত হয় এবং
যুক্ত সর্বনাম বলতে কি বুঝায় ? যুক্ত সর্বনাম বলতে ঐসকল সর্বনামগুলোকে বুঝায় যারা সর্বদা কোনো ইসম, ফি’ল অথবা হারফের সাথে
বাক্যাংশ আমরা এখন পর্যন্ত যতগুলো পোস্ট পড়েছি সব হল একটি ইসম অথবা হরফ কেন্দ্রিক। অর্থাৎ আমরা ইসমের বৈশিষ্ট্য, সর্বনাম এবং
জার্ মাজরূর পবিত্র কোরআনে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত বাক্যাংশ। পবিত্র কোরআনের প্রায় প্রতিটি পৃষ্ঠায় জার্ মাজরূর এর ব্যবহার দেখা যায়। তাই
মুদফ এবং মুদফ ইলাইহি দুটি ইসমের মধ্যে সাধারণত মালিকানার (সংশ্লিষ্টতার) সম্পর্ক বুঝানোর জন্য এই বাক্যাংশ ব্যবহৃত হয়। যে মালিক হয় তাকে বলে “মুদফ-ইলাইহি” مضاف
আমরা আগের পোস্ট থেকে জেনেছি দুটি ইসমের মধ্যে সাধারণত মালিকানার (সংশ্লিষ্টতার) সম্পর্ক বুঝানোর জন্য মুদফ ও মুদফ ইলাইহি বাক্যাংশ ব্যবহৃত
একটি বাক্যের মধ্যে শুধুমাত্র জার্ মাজরূর বাক্যাংশ থাকতে পারে অথবা মুদফ ও মুদফ ইলাইহি বাক্যাংশ থাকতে পারে। কখনো কখনো জার্
বিশেষ মুদফ বিশেষ মুদফ ও মুদফ ইলাইহি বাক্যাংশ বুঝতে হলে প্রথমে বিশেষ মুদফ সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। বিশেষ মুদফ হল
মাউসুফ (مو صوف) মাউসুফ (مو صوف) একটি ইসম যার শাব্দিক অর্থ হল যার সম্পর্কে বর্ণনা করা হয়। মাউসুফ সিফাহ বাক্যাংশে
একটি বাক্যের মধ্যে শুধুমাত্র একটি বাক্যাংশ থাকতে পারে আবার অন্য একটি/একাধিক বাক্যাংশের সাথে সমন্বিতভাবে/মিলিতভাবে (in an integrated way) থাকতে পারে।
একটি বাক্যের মধ্যে শুধুমাত্র একটি বাক্যাংশ থাকতে পারে আবার অন্য একটি/একাধিক বাক্যাংশের সাথে সমন্বিতভাবে (in an integrated way) থাকতে পারে।
হারফুন নাসব/حَرْفُ النَّصْبِ হারফুন নাসব অনেকটা হরফে জারের মতো অর্থাৎ হারফুন নাসব একধরণের পদান্বয়ী অব্যয় যা কোন নির্দিষ্ট ইসমের স্ট্যাটাসকে
ইসমুল ইশারা / إِسْمُ الإِشارَةِ/Pointing words যে সমস্ত শব্দের দ্বারা কোন ব্যক্তি বা বস্তুর দিকে ইশারা করা হয় সে সমস্ত শব্দকে আরবীতে ইসমুল
ইসমুল ইশারা ও মুশারুন ইলাইহি অন্য বাক্যাংশের সাথে সমন্বিতভাবে ব্যবহৃত হতে পারে। প্রথমে দেখবো জার্ মাজরূর এর সাথে কিভাবে ব্যবহৃত
যৌগিক বাক্যাংশ/Compound Fragment এর অধীনে আমরা দুইটি টপিক আলোচনা করবো ইন শা আল্লাহ :১. মাউসুফ ও যৌগিক সিফাহ/Mawsuf & Compound
হারফুল আতফ/ حَرْفُ العَطْفِ যে হারফ/অব্যয় দ্বারা দুটি ইসম বা দুটি ফি’ল বা দুটি বাক্য যুক্ত করা হয় সেসকল হারফ/অব্যয়কে বলে
হারফুন নিদা যে হরফ দ্বারা ডাকা হয় তাকে হারফুন নিদা/حَرْفُ النداء বলে ।পবিত্র কুরআনুল কারীমে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হারফুন নিদা
আপনি যদি হারফুন নিদা ও মুনাদা (পাঠ – ১) না পড়ে থাকেন, এই লিংক থেকে পড়ে নিতে পারেন হারফুন নিদা
আরবি ব্যাকরণে বাক্যাংশের গুরুত্ব অপরিসীম। যেকোন ধরনের বাক্যই হোক না কেন, আপনি বাক্যাংশের ব্যবহার দেখতে পাবেন। অল্প কিছু ছোট এবং
সূরা আল ফাতিহা ، بِسْمِ اللَّـهِ الرَّحْمَـٰنِ الرَّحِيمِ ، الْحَمْدُ لِلَّـهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ ، الرَّحْمَـٰنِ الرَّحِيمِ ، مَالِكِ يَوْمِ الدِّينِ
সূরা আল আসর بِسْمِ اللَّـهِ الرَّحْمَـٰنِ الرَّحِيمِ وَالْعَصْرِ ١ إِنَّ الْإِنْسَانَ لَفِي خُسْرٍ ٢ إِلَّا الَّذِينَ آمَنُوا وَعَمِلُوا الصَّالِحَاتِ وَتَوَاصَوْا
সূরা আল হুমাযাহ بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ وَيْلٌ لِّكُلِّ هُمَزَةٍ لُّمَزَةٍ ، الَّذِي جَمَعَ مَالًا وَعَدَّدَهُ ، يَحْسَبُ أَنَّ مَالَهُ أَخْلَدَهُ كَلَّا ۖ لَيُنبَذَنَّ
সূরা আল ফীল بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ أَلَمْ تَرَ كَيْفَ فَعَلَ رَبُّكَ بِأَصْحَابِ الْفِيلِ ، أَلَمْ يَجْعَلْ كَيْدَهُمْ فِي تَضْلِيلٍ
সূরা আল কুরাইশ بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ لِإِيلَافِ قُرَيْشٍ ، إِيلَافِهِمْ رِحْلَةَ الشِّتَاءِ وَالصَّيْفِ فَلْيَعْبُدُوا رَبَّ هَٰذَا الْبَيْتِ ،
সূরা আল মাউন بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ فَذَٰلِكَ الَّذِي يَدُعُّ الْيَتِيمَ أَرَأَيْتَ الَّذِي يُكَذِّبُ بِالدِّينِ فَوَيْلٌ لِّلْمُصَلِّينَ وَلَا يَحُضُّ
সূরা আল কাওসার بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَانْحَرْ إِنَّا أَعْطَيْنَاكَ الْكَوْثَرَ إِنَّ شَانِئَكَ هُوَ الْأَبْتَرُ নিঃসন্দেহ আমরা তোমাকে
সূরা আল কাফিরুন بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ لَا أَعْبُدُ مَا تَعْبُدُونَ قُلْ يَا أَيُّهَا الْكَافِرُونَ وَلَا أَنَا عَابِدٌ مَّا عَبَدتُّمْ
সূরা আল নাসর بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ إِذَا جَاءَ نَصْرُ اللَّهِ وَالْفَتْحُ وَرَأَيْتَ النَّاسَ يَدْخُلُونَ فِي دِينِ اللَّهِ أَفْوَاجًا فَسَبِّحْ
সূরা আল মাসাদ بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ مَا أَغْنَىٰ عَنْهُ مَالُهُ وَمَا كَسَبَ تَبَّتْ يَدَا أَبِي لَهَبٍ وَتَبَّ وَامْرَأَتُهُ حَمَّالَةَ
সূরা আল ইখলাস بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ اللَّهُ الصَّمَدُ قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ وَلَمْ يَكُن لَّهُ كُفُوًا أَحَدٌ لَمْ يَلِدْ
সূরা আল ফালাক بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ مِن شَرِّ مَا خَلَقَ قُلْ أَعُوذُ بِرَبِّ الْفَلَقِ وَمِن شَرِّ النَّفَّاثَاتِ فِي الْعُقَدِ
সূরা আল নাস بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ إِلَٰهِ النَّاسِ مَلِكِ النَّاسِ قُلْ أَعُوذُ بِرَبِّ النَّاسِ الَّذِي يُوَسْوِسُ فِي صُدُورِ النَّاسِ
নামাজের ছানা سُبْحَانَكَ اللَّهُمَّ وَبِحَمْدِكَ وَتَبَارَكَ اسْمُكَ وَتَعَالَى جَدُّكَ وَلاَ إِلَهَ غَيْرُكَ হে আল্লাহ! তোমার প্রশংসার সাথে তোমার পবিত্রতা বর্ণনা
তাশাহুদ/Tashahhud التَّحِيَّاتُ لِلَّهِ وَالصَّلَوَاتُ وَالطَّيِّبَاتُ، السَّلاَمُ عَلَيْكَ أَيُّهَا النَّبِيُّ وَرَحْمَةُ اللَّهِ وَبَرَكَاتُهُ، السَّلاَمُ عَلَيْنَا وَعَلَى عِبَادِ اللَّهِ الصَّالِحِينَ، أَشْهَدُ أَنْ
দুরুদ শরীফ اللَّهُمَّ صَلِّ عَلَى مُحَمَّدٍ وَعَلَى آلِ مُحَمَّدٍ، كَمَا صَلَّيْتَ عَلَى إِبْرَاهِيمَ وَعَلَى آلِ إِبْرَاهِيمَ، إِنَّكَ حَمِيدٌ مَجِيدٌ، اللَّهُمَّ
দুয়া মাসুরা اللّٰهُمَّ إِنِّيْ ظَلَمْتُ نَفْسِيْ ظُلْمْاً كَثِيْراً ، وَلاَ يَغْفِرُ الذُّنُوْبَ إِلاَّ أَنْتَ ، فَاغْفِرْ لِيْ مَغْفِرَةً مِنْ عِنْدِكَ
জুমলা ইসমিয়া/নামমাত্র বাক্যের প্যাটার্ন গত পোস্টে দেখেছিলাম একটি জুমলা ইসমিয়ার মধ্যে সাধারণত তিনটি উপাদান থাকতে পারে। যথা ১ মুবতাদা ২
প্যাটার্ন-১ : মুবতাদা + খবর এই প্যাটার্নের বাক্যের বৈশিষ্ট্য হল এখানে দুইটি অংশ থাকবে যথা মুবতাদা ও খবর। মুবতাদা একটি
প্যাটার্ন-২ : মুবতাদা + মুতাআল্লিক বিল খবর এই প্যাটার্নের বাক্যের বৈশিষ্ট্য হল এখানে দুইটি অংশ থাকবে যথা মুবতাদা ও মুতাআল্লিক
প্যাটার্ন-৩ : মুতাআল্লিক বিল খবর+মুবতাদা এই প্যাটার্নের বাক্যের বৈশিষ্ট্য হল এখানে দুইটি অংশ থাকবে যথা মুতাআল্লিক বিল খবর ও মুবতাদা।
প্যাটার্ন-৪: মুবতাদা + খবর + মুতাআল্লিক বিল খবর জুমলা ইসমিয়া বাক্যের জন্য এই প্যাটার্নটি একটি স্ট্যান্ডার্ড প্যাটার্ন। এই প্যাটার্নের বাক্যের
প্যাটার্ন-৫: মুবতাদা+মুতাআল্লিক বিল খবর+খবর জুমলা ইসমিয়া বাক্যের এই প্যাটার্নটি কিছুটা প্যাটার্ন-৪ এর মতো অর্থাৎ এখানে তিনটি অংশ যথা মুবতাদা, খবর
জুমলা ইসমিয়া বাক্যের প্যাটার্ন-৬: মুবতাদা+খবর+খবর জুমলা ইসমিয়া বাক্যের এই প্যাটার্নটি কিছুটা প্যাটার্ন-১ এর মতো অর্থাৎ এখানে মুবতাদা ও খবর থাকে।
জুমলা ইসমিয়া বাক্যের প্যাটার্ন-৭: মুবতাদা (সর্বনাম)+খবর জুমলা ইসমিয়া বাক্যের এই প্যাটার্নটি কিছুটা প্যাটার্ন-১ এর মতো অর্থাৎ এখানে মুবতাদা ও খবর
জুমলা ইসমিয়া বাক্যের প্যাটার্ন -৮ : বিবিধ আমরা ইতিমধ্যে নামমাত্র বাক্যের সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ৭ টি প্যাটার্ন নিয়ে আলোচনা করেছি।
লাইসা/لَيْسَ বলতে কী বুঝায় ? লাইসা/لَيْسَ শব্দটি (ফি’লটি) আরবি ব্যাকরণে অনন্য। কারণ এতে ফি’লের মত কিছু বৈশিষ্ট্য থাকলেও এটি নিয়মিত
لَيْسَ/লাইসার মাধ্যমে বর্তমান কালের জুমলা ইসমিয়াকে না-বোধক করা হয়।লাইসার ব্যবহার সহজে বোঝার জন্য, আমরা তিনটি প্যাটার্ন অনুসরণ করে শিখবো ইন
মাউসুফ (مو صوف) মাউসুফ (مو صوف) একটি ইসম যার শাব্দিক অর্থ হল যার সম্পর্কে বর্ণনা করা হয়। মাউসুফ সিফাহ বাক্যাংশে
লান না-ফিয়াতু লিল জিন্স বলতে কী বুঝায় ? লান না-ফিয়াতু লিল জিন্স/Absolute Categorical Negation হলো এক বিশেষ ধরণের না-বোধক জুমলা
ছারফ/Sarf আরবি ব্যাকরণের একটি গুরুত্বপূর্ণ শাখা যা Verb/ফি’ল/ক্রিয়াপদ ফর্ম এবং কংজুগেশন/Conjugation এর অধ্যয়ন নিয়ে কাজ করে। আরবি ভাষায়, ক্রিয়াপদ মূলত
প্রথমত ছারফ/Sarf শিখার জন্য আমাদের Root Letters সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা থাকতে হবে। Root Letters বেশ সহজ একটি বিষয়। প্রতিটি ফি’লের/ক্রিয়ার
ফ্যামিলি -১ /ছোট ফ্যামিলির অন্তর্ভুক্ত ৬ টি সদস্য এই ছোট ফ্যামিলিগুলো বাস্তবেই কিছুটা ছোট কারণ এই ফ্যামিলির প্রথম সদস্যের ফি’লগুলোতে
ফ্যামিলিগুলোর মধ্যে কিছু মিল ও অমিল আছে যা লক্ষ্য করলে খুব সহজে ফ্যামিলিগুলো আমরা মনে রাখতে পারি। চলুন নিচের টেবিলে
“ফ্যামিলি” নামটি শুনলে আমাদের মাথায় কিছু সদস্যদের নাম চলে আসে যেমন মা, বাবা, ভাই, বোন , দাদা, দাদি, নাতি, নাতনী
আরবি ব্যাকরণে কালের ধারণা তুলনামূলকভাবে অনেক সহজ। এখানে ফি’লগুলো(Action Verb) দুটি ভাগে বিভক্ত।১ Perfect/অতীত (কাজটি শেষ)২ Imperfect/বর্তমান বা ভবিষ্যত (কাজটি
প্রথম ধাপে আমরা প্রতিটা ফ্যামিলির প্রথম এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সদস্য সম্পর্কে বিস্তারিত শিখবো। প্রথম সদস্য হল Perfect/অতীতকালের ১৪ টি ফর্ম
ফি’ল-২ : فَعَلَ করা বহুবচন দ্বিবচন একবচন هُمْ فَعَلُوْا هُمَا فَعَلَا هُوَ فَعَلَ তারা করেছে তারা (দুজন) করেছে সে করেছে
বহুবচন দ্বিবচন একবচন هُمْ فَتَحُوْا هُمَا فَتَحَا هُوَ فَتَحَ তারা বিজয় করেছে তারা (দুজন) বিজয় করেছে সে বিজয় করেছে هُنَّ
ফি’ল -৩ : بَعَثَ উন্নীত করা বহুবচন দ্বিবচন একবচন هُمْ بَعَثُوْا هُمَا بَعَثَا هُوَ بَعَثَ তারা উন্নীত করেছে তারা (দুজন)
দুআ একটি স্বতন্ত্র ইবাদত। দুআ ইবাদতের মূল এবং একজন মুমিনের অস্ত্র। তাছাড়া মাসনুন দুআর মাধ্যমে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার সাথে
ফি’ল -৪ : جَعَلَ তৈরি করা বহুবচন দ্বিবচন একবচন هُمْ جَعَلُوْا هُمَا جَعَلَا هُوَ جَعَلَ তারা তৈরি করেছে তারা (দুজন)
ফি’ল -৫ : جَمَعَ একত্রিত করা বহুবচন দ্বিবচন একবচন هُمْ جَمَعُوْا هُمَا جَمَعَا هُوَ جَمَعَ তারা একত্রিত করেছে তারা (দুজন)
ফি’ল -৬ : ذَهَبَ যাওয়া বহুবচন দ্বিবচন একবচন هُمْ ذَهَبُوْا هُمَا ذَهَبَا هُوَ ذَهَبَ তারা গিয়েছে তারা (দুজন) গিয়েছে সে
সিলাহ ইসম মাওসুল মাউসুফ هُمْ فِيهِ مُخْتَلِفُونَ الَّذِي النَّبَإِ তারা মতানৈক্যের মধ্যে রয়েছে যে বিষয়ে মহা সংবাদ يُكَذِّبُونَ بِيَوْمِ الدِّينِ
ফি’ল-৭ : رَفَعَ উঠানো বহুবচন দ্বিবচন একবচন هُمْ رَفَعُوْا هُمَا رَفَعَا هُوَ رَفَعَ তারা উঠিয়েছে তারা (দুজন) উঠিয়েছে সে উঠিয়েছে
বহুবচন দ্বিবচন একবচন هُمْ عُلِّمُوْا هُمَا عُلِّمَا هُوَ عُلِّمَ তাদেরকে শিখানো হয়েছে তাদের (দুজনকে)শিখানো হয়েছে তাকে শিখানো হয়েছে هُنَّ عُلِّمْنَ هُمَا عُلِّمَتَا هِيَ عُلِّمَتْ তাদেরকে শিখানো হয়েছে তাদের (দুজনকে)
বহুবচন দ্বিবচন একবচন هُمْ ضُرِبُوْا هُمَا ضُرِبَا هُوَ ضُرِبَ তাদেরকে আঘাত করা হয়েছে তাদের (দুজনকে) আঘাত করা হয়েছে তাকে আঘাত করা হয়েছে هُنَّ ضُرِبْنَ
একটিভ থেকে প্যাসিভ ফর্মে নেয়ার সময় কী অপরিবর্তিত রাখবো একটিভ থেকে প্যাসিভ ফর্মে নেয়ার সময় কী পরিবর্তন করবো নিম্নে প্রতিটা
ফি’ল-৮ : سَحَرَ জাদু করা বহুবচন দ্বিবচন একবচন هُمْ سَحَرُوْا هُمَا سَحَرَا هُوَ سَحَرَ তারা জাদু করেছে তারা (দুজন) জাদু
অতীতকালের (ক্রিয়াবাচক) না বোধক বাক্য মূলত তিনটি হরফের মাধ্যমে করা যায় যথা লাম (لَمْ), লাম্মা (لَمَّا) এবং মা-(مَا)। নিচের টেবিলে
যে বাক্যে জুমলা ইসমিয়া এবং জুমলা ফিলিয়া মিলে একটি পূর্ণ বাক্য তৈরি করে তাকে মিশ্র বাক্য বলা হয়। মিশ্র বাক্য
খবর (ইসম মাওসুল ও সীলাহ) মুবতাদা الَّذِي يَدُعُّ الْيَتِيمَ ذَٰلِكَ যে এতীমকে হাঁকিয়ে দেয় সে সেই ব্যক্তি الَّذِي أَرْسَلَ الرِّيَاحَ
নিম্নের টেবিলে পবিত্র কুরআনুল কারীম থেকে লাম (لَمْ) ব্যবহার করে না বোধক বাক্যের আয়াত ও বাংলা অর্থ দেয়া হলো :
فعل مضارع مجزوم/Lightest Imperfect Tense লাইটেস্ট ফর্মের আলাদা কোনো অর্থ নেই। লাইটেস্ট ফর্মের অর্থ নির্ভর করবে পূর্ববর্তী লাইট হারফের (إن,
فعل مضارع منصوب/Light Imperfect Tense লাইট ফর্মের আলাদা কোনো অর্থ নেই। লাইট ফর্মের অর্থ নির্ভর করবে পূর্ববর্তী লাইট হারফের (أن
নিম্নের টেবিলে পবিত্র কুরআনুল কারীম থেকে লাম্মা (لَمَّا) ব্যবহার করে না বোধক (not yet) বাক্যের আয়াত ও বাংলা অর্থ দেয়া
মা- (مَا) শব্দটির পবিত্র কুরআনুল কারীমে অনেকগুলো ব্যবহার দেখা যায়, তন্মধ্যে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যবহার হলো :১ না বোধক বাক্য গঠনে২
১. ইসম মাওসুল / الاسم الموصول ইসম মাওসুল হলো একটি অসম্পূর্ণ অর্থপূর্ণ اسم। এই কারণে, এটি কখনও একা দেখা যায়
যে বাক্যে জুমলা ইসমিয়া এবং জুমলা ফিলিয়া মিলে একটি পূর্ণ বাক্য তৈরি করে তাকে মিশ্র বাক্য বলা হয়। মিশ্র বাক্য
মা- (مَا) ব্যবহার করে অতীতকালের না বোধক (ক্রিয়াবাচক) বাক্য গঠনের ক্ষেত্রে অতীতকালের ফি’লের কোনো রূপ পরিবর্তন হয়না। নিম্নের টেবিলে পবিত্র
ফি’ল -১ : نَصَرَ সাহায্য করা : Imperfect/বর্তমান বা ভবিষ্যত কালের ১৪টি ফর্ম বহুবচন দ্বিবচন একবচন هُمْ يَنْصُرُوْنَ هُمَا يَنْصُرَانِ
ফি’ল -১ : جَاهَدَ সংগ্রাম করা : Imperfect/বর্তমান বা ভবিষ্যত কালের ১৪টি ফর্ম বহুবচন দ্বিবচন একবচন هُمْ يُجَاهِدُوْنَ هُمَا يُجَاهِدَانِ
ফি’ল -১ : عَلَّمَ শিক্ষা দেয়া : Imperfect/বর্তমান বা ভবিষ্যত কালের ১৪টি ফর্ম বহুবচন দ্বিবচন একবচন هُمْ يُعَلِّمُوْنَ هُمَا يُعَلِّمَانِ
ফি’ল -১ : ضَرَبَ আঘাত করা : Imperfect/বর্তমান বা ভবিষ্যত কালের ১৪টি ফর্ম বহুবচন দ্বিবচন একবচন هُمْ يَضْرِبُوْنَ هُمَا يَضْرِبَانِ
দ্বিতীয় ধাপে আমরা প্রতিটা ফ্যামিলির দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ সদস্য সম্পর্কে বিস্তারিত শিখবো।দ্বিতীয় সদস্য হল Imperfect/বর্তমান বা ভবিষ্যত কালের ১৪টি ফর্ম ।
Imperfect/বর্তমান বা ভবিষ্যত কাল মানে এটি নির্দেশ করে যে কাজটি এখনও শেষ হয়নি।একটি আরবি ক্রিয়া Imperfect/বর্তমান বা ভবিষ্যত কালে আছে
বিবিধ প্যাটার্ন আমরা ইতিমধ্যে বেশ কিছু ক্রিয়াবাচক বাক্যের প্যাটার্ন নিয়ে আলোচনা করেছি। এগুলি ছাড়াও আরও কিছু প্যাটার্ন থাকতে পারে যা
প্যাটার্ন-৯ : (ফি’ল+মাফ’উলুন বিহি) + মুতাআল্লিক বিল ফি’ল এই প্যাটার্নের বাক্যের বৈশিষ্ট্য হলো এখানে তিনটি উপাদান থাকবে যথা ফি’ল, মাফ’উলুন
লাইট হারফ আরবি ভাষায় Imperfect /বর্তমান বা ভবিষ্যত কালের ফি’লের আগে কিছু অব্যয়/বর্ণ এসে সেই ফি’লের স্ট্যাটাসকে লাইট (মানসুব) ফর্মে
সাধারণভাবে, একটি বর্তমান বা ভবিষ্যত কালের ফি’ল শেষ হয় পেশ হরকত বা নূন হরফ দিয়ে। তন্মধ্যে ৫ টি সর্বনামের ক্ষেত্রে
فتح বহুবচন দ্বিবচন একবচন يَفْتَحُوْا يَفْتَحَا يَفْتَحَ يَفْتَحْنَ تَفْتَحَا تَفْتَحَ تَفْتَحُوْا تَفْتَحَا تَفْتَحَ تَفْتَحْنَ تَفْتَحَا تَفْتَحِيْ نَفْتَحَ أَفْتَحَ ضَرَبَ
প্যাটার্ন -৮ : (ফি’ল+মাফউলুন বিহি) + মাফ’উল এই প্যাটার্নের বাক্যের বৈশিষ্ট্য হলো এখানে তিনটি উপাদান থাকবে যথা ফি’ল, মাফ’উলুন বিহি
প্যাটার্ন -৭ : ফি’ল + ফা’ইল + মুতাআল্লিক বিল ফি’ল + মাফ’উল এই প্যাটার্নের বাক্যের বৈশিষ্ট্য হলো এখানে চারটি উপাদান
প্যাটার্ন -৬ : ফি’ল + ফা’ইল + মাফ’উল + মুতাআল্লিক বিল ফি’ল এই প্যাটার্নের বাক্যের বৈশিষ্ট্য হলো এখানে চারটি উপাদান
সাধারণভাবে, একটি বর্তমান বা ভবিষ্যত কালের ফি’ল শেষ হয় পেশ হরকত বা নূন হরফ দিয়ে। তন্মধ্যে ৫ টি সর্বনামের ক্ষেত্রে
فتح বহুবচন দ্বিবচন একবচন يَفْتَحُوْا يَفْتَحَا يَفْتَحْ يَفْتَحْنَ تَفْتَحَا تَفْتَحْ تَفْتَحُوْا تَفْتَحَا تَفْتَحْ تَفْتَحْنَ تَفْتَحَا تَفْتَحِيْ نَفْتَحْ أَفْتَحْ ضَرَبَ
প্যাটার্ন -৫ : ফি’ল + মুতাআল্লিক বিল ফি’ল + মাফ’উল এই প্যাটার্নের বাক্যের বৈশিষ্ট্য হলো এখানে তিনটি উপাদান থাকবে যথা
প্যাটার্ন -৪ : ফি’ল + মাফ’উল + মুতাআল্লিক বিল ফি’ল এই প্যাটার্নের বাক্যের বৈশিষ্ট্য হলো, এখানে তিনটি উপাদান থাকবে: ফি’ল,
প্রতিটি পরিবারের অধীনে কিছু সদস্য রয়েছে। এ পর্যন্ত আমরা চারটি গুরুত্বপূর্ণ সদস্য সম্পর্কে জেনেছি। সহজে মনে রাখা ও বোঝার জন্য
প্যাটার্ন -৩ : ফি’ল + মুতাআল্লিক বিল ফি’ল + ফা’ইল এই প্যাটার্নের বাক্যের বৈশিষ্ট্য হলো এখানে তিনটি উপাদান থাকবে যথা
ইসম মাওসুল/الاسْمُ†المَوْصُوْلُ বলতে কি বুঝায় ? ইসম মাওসুল হল এক ধরণের সম্বন্ধযুক্ত সর্বনাম/Relative Pronoun যা একটি নির্ভরশীল বাক্য শুরু করতে
লাইটেস্ট হারফ আরবি ভাষায় Imperfect /বর্তমান বা ভবিষ্যত কালের ফি’লের আগে কিছু অব্যয়/বর্ণ এসে সেই ফি’লের স্ট্যাটাসকে লাইটেস্ট (মাজযূম) ফর্মে
প্যাটার্ন -২ : ফি’ল + ফা’ইল + মুতাআল্লিক বিল ফি’ল এই প্যাটার্নের বাক্যের বৈশিষ্ট্য হলো এখানে তিনটি অংশ থাকবে যথা
প্রতিটি পরিবারের অধীনে কিছু সদস্য রয়েছে। এ পর্যন্ত আমরা চারটি গুরুত্বপূর্ণ সদস্য সম্পর্কে জেনেছি। যথা : ১ অতীত কালের ফর্ম
প্যাটার্ন-১ : ফি’ল + ফা’ইল + মাফউল এই প্যাটার্নের বাক্যের বৈশিষ্ট্য হলো এখানে তিনটি অংশ থাকবে যথা ফি’ল,ফা’ইল ও মাফ’উল।যেহেতু
ফি’ল নাহি অনুজ্ঞাসূচক ফি’লের অন্তর্ভুক্ত। এজন্য প্রথমেই অনুজ্ঞাসূচক ফি’লের কিছু সাধারণ বৈশিষ্ট্য নিম্নে দিয়ে হলো : যেমন : উপরোক্ত আলোচনার
নাহি ফর্ম-ছোট ছয়টি ফ্যামিলি/ফ্যামিলি -১ বহুবচন (পুরুষবাচক) একবচন (পুরুষবাচক) ফ্যামিলি -১ لاَ تَفْتَحُوْا لاَ تَفْتَحْ فَتَحَ لاَ تَضْرِبُوْا لاَ تَضْرِبْ ضَرَبَ لاَ تَنْصُرُوْا لاَ تَنْصُرْ نَصَرَ
ফি’ল -১ : أَسْلَمَ সমর্পণ করা : Imperfect/বর্তমান বা ভবিষ্যত কালের ১৪টি ফর্ম বহুবচন দ্বিবচন একবচন هُمْ يُسْلِمُوْنَ هُمَا يُسْلِمَانِ
النهي عنه/Forbid/অনুজ্ঞাসূচক ৬টি ফর্ম لاَ تَفْتَحْ (তুমি) খুলবে না বহুবচন দ্বিবচন একবচন لاَ تَفْتَحُوْا لاَ تَفْتَحَا لاَ تَفْتَحْ لاَ تَفْتَحْنَ لاَ تَفْتَحَا لاَ تَفْتَحِيْ لاَ تَضْرِبْ (তুমি) আঘাত করবে
النهي عنه/Forbid/অনুজ্ঞাসূচক ৬টি ফর্ম لاَ تُعَلِّمْ – তুমি শিক্ষা দিও না বহুবচন দ্বিবচন একবচন لاَ تُعَلِّمُوْا لاَ تُعَلِّمَا لاَ تُعَلِّمْ لاَ تُعَلِّمْنَ لاَ تُعَلِّمَا لاَ تُعَلِّمِيْ لاَ تُبَدِّلْ –
নিম্নের টেবিলে পবিত্র কুরআনুল কারীম থেকে কিছু নির্বাচিত নিষেধ সংশ্লিষ্ট আয়াত ও বাংলা অর্থ দেয়া হলো : বাংলা অর্থ আরবি
প্রতিটা ফি’লের নাহি ফর্ম নিবো। এখানে উদাহরণস্বরূপ প্রতিটি ফ্যামিলির প্রথম ফি’ল নাহি ফর্ম নেয়া হলো : নাহি ফর্ম-ছোট ছয়টি ফ্যামিলি/ফ্যামিলি
الامر منهُ/Command/অনুজ্ঞাসূচক ৬টি ফর্ম إِفْتَحْ (তুমি) খুলে দাও বহুবচন দ্বিবচন একবচন إِفْتَحُوْا إِفْتَحَا إِفْتَحْ إِفْتَحْنَ إِفْتَحَا إِفْتَحِيْ إِضْرِبْ (তুমি) আঘাত করো
الامر منهُ/Command/অনুজ্ঞাসূচক ৬টি ফর্ম عَلِّمْ – তুমি শিক্ষা দাও বহুবচন দ্বিবচন একবচন عَلِّمُوْا عَلِّمَا عَلِّمْ عَلِّمْنَ عَلِّمَا عَلِّمِيْ بَدِّلْ – তুমি
নিম্নের টেবিলে পবিত্র কুরআনুল কারীম থেকে ফি’ল আমর ফর্মের আয়াত ও বাংলা অর্থ দেয়া হলো : বাংলা অর্থ আরবি আয়াত
নিম্নের টেবিলে পবিত্র কুরআনুল কারীম থেকে আমাদের জন্য কিছু নির্বাচিত আদেশের আরবি আয়াত ও বাংলা অর্থ দেয়া হলো : বাংলা
ভাষা হিসেবে আরবি একটি শক্তিশালী ভাষা। এই ভাষায় বিপুল সংখ্যক শব্দভাণ্ডার রয়েছে। এটা যেকোনো ভাষায় বিরল যে মাত্র তিনটি মূল
এই পর্বে সূরা তাহরীমের নিম্নোক্ত ১২ নম্বর আয়াত নেয়া হয়েছে : وَمَرْيَمَ ابْنَتَ عِمْرَانَ الَّتِي أَحْصَنَتْ فَرْجَهَا فَنَفَخْنَا فِيهِ مِن
এই পর্বে সূরা আল ইমরানের নিম্নোক্ত ৩৫ ও ৩৬ নম্বর আয়াতের কিছু অংশ নেয়া হয়েছে : إِذْ قَالَتِ امْرَأَتُ عِمْرَانَ
এই পর্বে সূরা আল ইমরানের নিম্নোক্ত ৩৬ ও ৩৭ নম্বর আয়াতের কিছু অংশ নেয়া হয়েছে : وَإِنِّي سَمَّيْتُهَا مَرْيَمَ وَإِنِّي
এই পর্বে সূরা আল ইমরানের নিম্নোক্ত ৩৭ নম্বর আয়াতের কিছু অংশ নেয়া হয়েছে كُلَّمَا دَخَلَ عَلَيْهَا زَكَرِيَّا الْمِحْرَابَ وَجَدَ عِندَهَا
এই পর্বে সূরা আল ইমরানের নিম্নোক্ত ৩৮ ও ৩৯ নম্বর আয়াত নেয়া হয়েছে : هُنَالِكَ دَعَا زَكَرِيَّا رَبَّهُ ۖ قَالَ رَبِّ هَبْ
এই পর্বে সূরা আল ইমরানের নিম্নোক্ত ৪২ নম্বর ও ৪৩ নম্বর আয়াত নেয়া হয়েছে وَإِذْ قَالَتِ الْمَلَائِكَةُ يَا مَرْيَمُ إِنَّ
এই পর্বে সূরা মারিয়ামের নিম্নোক্ত ১৬ থেকে ১৯ নম্বর আয়াত নেয়া হয়েছে وَاذْكُرْ فِي الْكِتَابِ مَرْيَمَ إِذِ انتَبَذَتْ مِنْ أَهْلِهَا
পবিত্র কুরআনুল কারীম বুঝার জন্য কুরআনের শব্দভাণ্ডার (vocabulary) অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আমরা যতই ব্যাকরণ শিখিনা কেন, শুধু ব্যাকরণ দিয়ে পবিত্র কুরআনুল
পবিত্র কুরআনুল কারীমে সর্বাধিক ব্যবহৃত ২০ টি নামবাচক বিশেষ্যর (Proper Noun ) তালিকা নিচে দেয়া হলো: নাম উল্লেখিত সংখ্যা নাম
এই সিরিজে ধারাবাহিকভাবে পবিত্র কুরআনুল কারীমে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ইসম ও হারফের তালিকা উদাহরণসহ দেয়া হবে ইন শা আল্লাহ !
এই সিরিজে ধারাবাহিকভাবে পবিত্র কুরআনুল কারীমে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ইসম ও হারফের তালিকা উদাহরণসহ দেয়া হবে ইন শা আল্লাহ !
قَالَ –يَقُولُ–قُلْ পবিত্র কুরআনে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ফি’ল/ক্রিয়া হলো قَالَ এবং ইহার বিভিন্ন রূপ যার সংখ্যা ১৬১৮ বার।এই ফি’লটি রুট
নিম্নের টেবিলে পবিত্র কুরআনুল কারীমে প্রত্যক্ষভাবে উল্লেখিত ৭ টি গুণাবলীর (*) কথা রয়েছে, যেই গুণগুলো অর্জনের মাধ্যমে আমরা আল্লাহর ভালোবাসা
আরবি ভাষায় একটি ক্রিয়াবাচক বাক্যকে جملة فعلية/জুমলা ফি’লিয়া/Verbal Sentence বলা হয়। এই ধরনের বাক্যে চারটি প্রধান উপাদান থাকে: ১. ক্রিয়া
সূরা আল ইখলাস بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ اللَّهُ الصَّمَدُ قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ وَلَمْ يَكُن لَّهُ كُفُوًا أَحَدٌ لَمْ يَلِدْ
স্ট্যাটাসের প্রকার প্রতিটা ইসমের স্টেটাস নিচের যেকোন একটি হতে পারে : পবিত্র কুরআন থেকে কিছু ইসম নিচের টেবিলে অনুশীলনের জন্য
জুমলা ইসমিয়া/নামমাত্র বাক্য/Nominal Sentence বলতে কী বুঝায় ? আরবি ব্যাকরণে, জুমলা ইসমিয়া/নামমাত্র বাক্য/Nominal Sentence হল এমন এক ধরনের বাক্য যেখানে
এই পোস্টে আমরা দেখবো বিভিন্ন মুক্ত/Detached সর্বনামের/Pronoun চারটি বৈশিষ্ট্য : টাইপ লিঙ্গ বচন স্টেটাস বাংলা অর্থ সর্বনাম নির্দিষ্ট পুরুষবাচক একবচন