কুরআনুল কারীমের ব্যাকরনের পরিভাষা (Glossary)
পবিত্র কুরআনুল কারীমের ব্যাকরনের পরিভাষা (Glossary of Quranic Arabic Grammar) পবিত্র কুরআনুল কারীমের ব্যাকরন শেখার জন্য এর পরিভাষা বোঝা অত্যন্ত […]
Nahw আরবী ভাষায় বাক্য গঠনের নিয়ম। এটি শব্দের ক্রম, বাক্যের গঠন এবং একটি বাক্যে শব্দের মধ্যে সম্পর্কগুলির মতো বিষয়গুলিকে আলোচনা করে৷ নাহু সম্পর্কিত পোস্টগুলো ধারাবাহিকভাবে নিচ থেকে উপরে সাঝানো আছে।
পবিত্র কুরআনুল কারীমের ব্যাকরনের পরিভাষা (Glossary of Quranic Arabic Grammar) পবিত্র কুরআনুল কারীমের ব্যাকরন শেখার জন্য এর পরিভাষা বোঝা অত্যন্ত […]
পদ/Parts of Speech বাক্যে ব্যবহৃত প্রত্যকটি শব্দই একেকটি পদ । যেমন রাতুল একজন ছাত্র। এই বাক্যে রাতুল একটি পদ, একজন
পদের প্রকারভেদ পবিত্র কোরআনে প্রায় ৭৭,৪৩০ টি শব্দ আছে। এই ৭৭,৪৩০ টি শব্দকে আমরা যদি আরবি ব্যাকরণের পদের প্রকারভেদ অনুযায়ী
ইসম কাকে বলে? ইসম এমন একটি শব্দ যা একটি বাক্যে ব্যক্তি, স্থান, জিনিস, প্রাণী বা কোন মতের ধারণা দেয়। এমনকি
ইসমের বৈশিষ্ট্য আরবি ব্যাকরণে, প্রতিটি ইসমের চারটি বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায় : স্টেটাস/Status : একটি ইসম বাক্যে কি ভূমিকা/মর্যাদায় অবস্থান করছে, তা
স্টেটাস/Status/إِعْرَابٌ বলতে কি বুঝায় ? আরবী ব্যাকরণে স্টেটাস অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি ধারণা/Concept. স্টেটাস দিয়ে একটি ইসম বাক্যে কি ভূমিকা/মর্যাদায় অবস্থান
হেভি/Heavy স্বাভাবিকভাবে একটি ইসম সবসময় হেভি/Heavy ফর্মে থাকবে। হেভি ফর্মে একবচনের ক্ষেত্রে তানউইন পাওয়া যাবে। দুই পেশ, দুই যবর, দুই যের কে তানউইন বলা
লাইট ইসম বলতে কি বুঝায় ? যেসকল ইসমে কখনো শুরুতে ال আসেনা। এছাড়া একবচনের (পুরুষবাচক ও স্ত্রীবাচক) ও স্ত্রীবাচক (বহুবচনের) ক্ষেত্রে কোন
বচন/Number বচন/Number একটি ইসমের সংখ্যার ধারণা দেয় ।যদিও ইংরেজি বা বাংলা ব্যাকারণে আমরা সাধারণত একবচন ও বহুবচনের বর্ণনা দেখি কিন্তু
নমনীয়তা/ Flexibility একটি ইসমের স্টেটাস সাধারণভাবে রফা, নাসব এবং জারের ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন রূপ হয়ে থাকে । যেমনটা আমরা মুসলিমুন চার্টের
তিনটি ধাপে একটি পুরুষবাচক একবচন ইসম (হেভি ফর্ম) থেকে বহুবচন ইসম করতে পারি। নিচে প্রতি ধাপের বর্ণনা দেয়া হলো :
আরবী ব্যাকরণে বহুবচন (Plural) দুপ্রকার নিয়মিত বহুবচন جَمْعُ السَّالِمِ (Regular Plural) যে সকল ইসম বহুবচন হওয়ার ক্ষেত্রে মুসলিমুন চার্ট অনুসরণ
আরবী ব্যাকরণে লিঙ্গ/Gender দুপ্রকার আরবি ব্যাকরণে, সমস্ত ইসমই হয় পুরুষবাচক বা স্ত্রীবাচক হবে। যেমন একটি বই, একটি কলম,,আকাশ, চন্দ্র ,
اِسْم جَمْع/অর্থগত কারণে বহুবচন এমন কিছু শব্দ আছে যা দেখতে একবচন বলে মনে হয় কিন্তু অর্থগত কারণে বহুবচন। কারণ প্রতিটি
আরবী ব্যাকরণে সাধারণত একটি ইসম পুরুষবাচক হয় অথবা স্ত্রীবাচক হয়।সাধারণভাবে একটি পুরুষবাচক ইসম দিয়ে শুধুমাত্র পুরুষবাচক অথবা পুরুষ ও স্ত্রীবাচক
স্ত্রীবাচক ইসম কারণ আরবরা স্ত্রীবাচক হিসাবে বিবেচনা করেছেন আরবি ব্যাকরণে, Gender/লিঙ্গ দুই প্রকারের যথা পুরুষবাচক ও স্ত্রীবাচক। অতএব, আমরা পবিত্র
দুটি ধাপে একটি পুরুষবাচক একবচন ইসম (হেভি ফর্ম) থেকে একটি স্ত্রীবাচক একবচন ইসম গঠন করতে পারি। নিচে প্রতিটি ধাপের বর্ণনা
তিনটি ধাপে একটি স্ত্রীবাচক একবচন ইসম (হেভি ফর্ম) থেকে স্ত্রীবাচক বহুবচন ইসম করতে গঠন পারি। নিচে প্রতি ধাপের বর্ণনা দেয়া
আরবী ব্যাকরণে সাধারণভাবে একটি ইসম অনির্দিষ্ট। মুসলিমুন চার্টের হেভি ফর্মের সাথে অতিরিক্ত আলিফ লাম (ال) যুক্ত করার মাধ্যমে ইসমগুলোকে নির্দিষ্ট
মুসলিমুন চার্ট থেকে একটি সাধারণ ইসমের (common noun) স্টেটাস, বচন, লিঙ্গ ও টাইপ পরিবর্তনের কারণে কি কি রূপ হতে পারে
نَاصِرٌ একজন সাহায্যকারী নিম্নলিখিত টেবিলে نَاصِرٌ একজন সাহায্যকারী ইসমের ৫৪ টি ফর্ম দেওয়া হয়েছে: পুরুষবাচক হেভি ৯ টি ফর্ম বহুবচন
مُعَلِّمٌ একজন শিক্ষক নিম্নলিখিত টেবিলে مُعَلِّمٌ একজন শিক্ষক ইসমের ৫৪ টি ফর্ম দেওয়া হয়েছে: পুরুষবাচক হেভি ৯ টি ফর্ম বহুবচন
كَافِرٌ একজন অবিশ্বাসী নিম্নলিখিত টেবিলে كَافِرٌ একজন অবিশ্বাসী ইসমের ১৮ টি Heavy ফর্ম দেওয়া হয়েছে: পুরুষবাচক হেভি ফর্ম বহুবচন দ্বিবচন
সর্বনাম/Pronoun কাকে বলে ? বিশেষ্য পদের পরিবর্তে যে পদ ব্যবহৃত হয় তাকে সর্বনাম পদ বলে। অন্যভাবে বলতে পারি, একই বিশেষ্য
মুক্ত সর্বনাম / Detached Pronoun মুক্ত/Detached নাম থেকে অনুমান করতে পারি এই সর্বনামগুলো কোন ইসম, হার্ফ বা ফি’লের সাথে যুক্ত অবস্থায়
সর্বনামের বৈচিত্রপূর্ণ ব্যবহার অন্য যে কোনো ভাষার মতো, আরবি ভাষায়ও সর্বনামের বৈচিত্রপূর্ণ ব্যবহার রয়েছে। সর্বনাম বাক্যাংশ গঠনে ব্যবহৃত হয় এবং
যুক্ত সর্বনাম বলতে কি বুঝায় ? যুক্ত সর্বনাম বলতে ঐসকল সর্বনামগুলোকে বুঝায় যারা সর্বদা কোনো ইসম, ফি’ল অথবা হারফের সাথে
বাক্যাংশ আমরা এখন পর্যন্ত যতগুলো পোস্ট পড়েছি সব হল একটি ইসম অথবা হরফ কেন্দ্রিক। অর্থাৎ আমরা ইসমের বৈশিষ্ট্য, সর্বনাম এবং
জার্ মাজরূর পবিত্র কোরআনে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত বাক্যাংশ। পবিত্র কোরআনের প্রায় প্রতিটি পৃষ্ঠায় জার্ মাজরূর এর ব্যবহার দেখা যায়। তাই
মুদফ এবং মুদফ ইলাইহি দুটি ইসমের মধ্যে সাধারণত মালিকানার (সংশ্লিষ্টতার) সম্পর্ক বুঝানোর জন্য এই বাক্যাংশ ব্যবহৃত হয়। যে মালিক হয় তাকে বলে “মুদফ-ইলাইহি” مضاف
আমরা আগের পোস্ট থেকে জেনেছি দুটি ইসমের মধ্যে সাধারণত মালিকানার (সংশ্লিষ্টতার) সম্পর্ক বুঝানোর জন্য মুদফ ও মুদফ ইলাইহি বাক্যাংশ ব্যবহৃত
একটি বাক্যের মধ্যে শুধুমাত্র জার্ মাজরূর বাক্যাংশ থাকতে পারে অথবা মুদফ ও মুদফ ইলাইহি বাক্যাংশ থাকতে পারে। কখনো কখনো জার্
বিশেষ মুদফ বিশেষ মুদফ ও মুদফ ইলাইহি বাক্যাংশ বুঝতে হলে প্রথমে বিশেষ মুদফ সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। বিশেষ মুদফ হল
মাউসুফ (مو صوف) মাউসুফ (مو صوف) একটি ইসম যার শাব্দিক অর্থ হল যার সম্পর্কে বর্ণনা করা হয়। মাউসুফ সিফাহ বাক্যাংশে
একটি বাক্যের মধ্যে শুধুমাত্র একটি বাক্যাংশ থাকতে পারে আবার অন্য একটি/একাধিক বাক্যাংশের সাথে সমন্বিতভাবে/মিলিতভাবে (in an integrated way) থাকতে পারে।
একটি বাক্যের মধ্যে শুধুমাত্র একটি বাক্যাংশ থাকতে পারে আবার অন্য একটি/একাধিক বাক্যাংশের সাথে সমন্বিতভাবে (in an integrated way) থাকতে পারে।
হারফুন নাসব/حَرْفُ النَّصْبِ হারফুন নাসব অনেকটা হরফে জারের মতো অর্থাৎ হারফুন নাসব একধরণের পদান্বয়ী অব্যয় যা কোন নির্দিষ্ট ইসমের স্ট্যাটাসকে
مُبَشِّرٌ একজন সুসংবাদ দাতা পুরুষবাচক হেভি ৯ টি ফর্ম বহুবচন দ্বিবচন একবচন مُبَشِّرُونَ مُبَشِّرَانِ مُبَشِّرٌ রফা مُبَشِّرِينَ مُبَشِّرَيْنِ مُبَشِّرًا নাসব
ইসমুল ইশারা / إِسْمُ الإِشارَةِ/Pointing words যে সমস্ত শব্দের দ্বারা কোন ব্যক্তি বা বস্তুর দিকে ইশারা করা হয় সে সমস্ত শব্দকে আরবীতে ইসমুল
ইসমুল ইশারা ও মুশারুন ইলাইহি অন্য বাক্যাংশের সাথে সমন্বিতভাবে ব্যবহৃত হতে পারে। প্রথমে দেখবো জার্ মাজরূর এর সাথে কিভাবে ব্যবহৃত
যৌগিক বাক্যাংশ/Compound Fragment এর অধীনে আমরা দুইটি টপিক আলোচনা করবো ইন শা আল্লাহ :১. মাউসুফ ও যৌগিক সিফাহ/Mawsuf & Compound
পবিত্র কুরআনুল কারীমে বিভিন্ন স্থানে প্রশ্নবোধক অব্যয় (حَرْفُ الاِسْتِفْهَامِ) ও প্রশ্নবোধক বিশেষ্য (اِسْمُ الاِسْتِفْهَامِ) ব্যবহৃত হয়েছে, যা অর্থবোধক প্রশ্ন গঠনের
হারফুল আতফ/ حَرْفُ العَطْفِ যে হারফ/অব্যয় দ্বারা দুটি ইসম বা দুটি ফি’ল বা দুটি বাক্য যুক্ত করা হয় সেসকল হারফ/অব্যয়কে বলে
হারফুন নিদা যে হারফ/অব্যয় দ্বারা ডাকা হয় তাকে হারফুন নিদা/حَرْفُ النداء বলে ।পবিত্র কুরআনুল কারীমে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হারফুন নিদা
আপনি যদি হারফুন নিদা ও মুনাদা (পাঠ – ১) না পড়ে থাকেন, এই লিংক থেকে পড়ে নিতে পারেন হারফুন নিদা
আরবি ব্যাকরণে বাক্যাংশের গুরুত্ব অপরিসীম। যেকোন ধরনের বাক্যই হোক না কেন, আপনি বাক্যাংশের ব্যবহার দেখতে পাবেন। অল্প কিছু ছোট এবং
সূরা আল ফাতিহা بِسْمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحْمَـٰنِ ٱلرَّحِيمِ ٱلْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ ٱلْعَـٰلَمِينَ ٱلرَّحْمَـٰنِ ٱلرَّحِيمِ مَـٰلِكِ يَوْمِ ٱلدِّينِ
সূরা আল আসর بِسْمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحْمَـٰنِ ٱلرَّحِيمِ وَٱلْعَصْرِ إِنَّ ٱلْإِنسَٰنَ لَفِى خُسْرٍ إِلَّا ٱلَّذِينَ آمَنُوا۟ وَعَمِلُوا۟ ٱلصَّـٰلِحَـٰتِ
সূরা আল হুমাযাহ بِسْمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحْمَـٰنِ ٱلرَّحِيمِ وَيْلٌۭ لِّكُلِّ هُمَزَةٍۢ لُّمَزَةٍۢ ٱلَّذِى جَمَعَ مَالًۭا وَعَدَّدَهُۥ يَحْسَبُ أَنَّ
সূরা আল ফীল بِسْمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحْمَـٰنِ ٱلرَّحِيمِ أَلَمْ تَرَ كَيْفَ فَعَلَ رَبُّكَ بِأَصْحَـٰبِ ٱلْفِيلِ أَلَمْ يَجْعَلْ كَيْدَهُمْ فِى تَضْلِيلٍ وَأَرْسَلَ عَلَيْهِمْ طَيْرًا أَبَابِيلَ
সূরা আল কুরাইশ بِسْمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحْمَـٰنِ ٱلرَّحِيمِ لِإِيلَـٰفِ قُرَيْشٍ إِيلَـٰفِهِمْ رِحْلَةَ ٱلشِّتَآءِ وَٱلصَّيْفِ فَلْيَعْبُدُوا۟ رَبَّ هَـٰذَا ٱلْبَيْتِ
সূরা আল মাউন بِسْمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحْمَـٰنِ ٱلرَّحِيمِ أَرَءَيْتَ ٱلَّذِى يُكَذِّبُ بِٱلدِّينِ فَذَٰلِكَ ٱلَّذِى يَدُعُّ ٱلْيَتِيمَ وَلَا يَحُضُّ
সূরা আল কাওসার بِسْمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحْمَـٰنِ ٱلرَّحِيمِ إِنَّا أَعْطَيْنَـٰكَ ٱلْكَوْثَرَ فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَٱنْحَرْ إِنَّ شَانِئَكَ هُوَ ٱلْأَبْتَرُ
সূরা আল কাফিরুন بِسْمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحْمَـٰنِ ٱلرَّحِيمِ قُلْ يَـٰٓأَيُّهَا ٱلْكَـٰفِرُونَ لَآ أَعْبُدُ مَا تَعْبُدُونَ وَلَآ أَنتُمْ عَـٰبِدُونَ
সূরা আল নাসর بِسْمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحْمَـٰنِ ٱلرَّحِيمِ إِذَا جَآءَ نَصْرُ ٱللَّهِ وَٱلْفَتْحُ وَرَأَيْتَ ٱلنَّاسَ يَدْخُلُونَ فِى دِينِ ٱللَّهِ
সূরা আল মাসাদ بِسْمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحْمَـٰنِ ٱلرَّحِيمِ تَبَّتْ يَدَآ أَبِى لَهَبٍۢ وَتَبَّ مَآ أَغْنَىٰ عَنْهُ مَالُهُۥ وَمَا كَسَبَ
সূরা আল ইখলাস بِسْمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحْمَـٰنِ ٱلرَّحِيمِ قُلْ هُوَ ٱللَّهُ أَحَدٌۭ ٱللَّهُ ٱلصَّمَدُ لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ
সূরা আল ফালাক بِسْمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحْمَـٰنِ ٱلرَّحِيمِ قُلْ أَعُوذُ بِرَبِّ ٱلْفَلَقِ مِن شَرِّ مَا خَلَقَ وَمِن شَرِّ
সূরা আল নাস بِسْمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحْمَـٰنِ ٱلرَّحِيمِ قُلْ أَعُوذُ بِرَبِّ ٱلنَّاسِ مَلِكِ ٱلنَّاسِ إِلَـٰهِ ٱلنَّاسِ مِن
নামাজের ছানা سُبْحَانَكَ اللَّهُمَّ وَبِحَمْدِكَ وَتَبَارَكَ اسْمُكَ وَتَعَالَى جَدُّكَ وَلاَ إِلَهَ غَيْرُكَ হে আল্লাহ! তোমার প্রশংসার সাথে তোমার পবিত্রতা বর্ণনা
তাশাহুদ/Tashahhud ٱلتَّحِيَّاتُ لِلَّهِ وَٱلصَّلَوَاتُ وَٱلطَّيِّبَاتُ ٱلسَّلَامُ عَلَيْكَ أَيُّهَا ٱلنَّبِيُّ وَرَحْمَةُ ٱللَّهِ وَبَرَكَاتُهُ ٱلسَّلَامُ عَلَيْنَا وَعَلَىٰ عِبَادِ ٱللَّهِ ٱلصَّالِحِينَ
অতীতকালের অবস্থা প্রকাশ করতে খবর কানা ইসম কানা কানা صَالِحًا أَبُوهُمَا كَانَ সৎকর্মপরায়ণ তাদের পিতা ছিল أُمَّةً وَاحِدَةً النَّاسُ كَانَ
দুরুদ শরীফ ٱللَّهُمَّ صَلِّ عَلَىٰ مُحَمَّدٍ وَعَلَىٰ آلِ مُحَمَّدٍ كَمَا صَلَّيْتَ عَلَىٰ إِبْرَاهِيمَ وَعَلَىٰ آلِ إِبْرَاهِيمَ إِنَّكَ حَمِيدٌ مَّجِيدٌ
দুয়া মাসুরা اللَّهُمَّ إِنِّي ظَلَمْتُ نَفْسِي ظُلْمًۭا كَثِيرًۭا وَلَا يَغْفِرُ ٱلذُّنُوبَ إِلَّآ أَنتَ فَٱغْفِرْ لِي مَغْفِرَةًۭ مِّنْ عِندِكَ
জুমলা ইসমিয়া/নামমাত্র বাক্য/Nominal Sentence বলতে কী বুঝায় ? আরবি ব্যাকরণে, জুমলা ইসমিয়া/নামমাত্র বাক্য/Nominal Sentence হল এমন এক ধরনের বাক্য যেখানে
জুমলা ইসমিয়া/নামমাত্র বাক্যের প্যাটার্ন গত পোস্টে দেখেছিলাম একটি জুমলা ইসমিয়ার মধ্যে সাধারণত তিনটি উপাদান থাকতে পারে। যথা ১ মুবতাদা ২
প্যাটার্ন-১ : মুবতাদা + খবর এই প্যাটার্নের বাক্যের বৈশিষ্ট্য হল এখানে দুইটি অংশ থাকবে যথা মুবতাদা ও খবর। মুবতাদা একটি
প্যাটার্ন-২ : মুবতাদা + মুতাআল্লিক বিল খবর এই প্যাটার্নের বাক্যের বৈশিষ্ট্য হল এখানে দুইটি অংশ থাকবে যথা মুবতাদা ও মুতাআল্লিক
প্যাটার্ন-৩ : মুতাআল্লিক বিল খবর+মুবতাদা এই প্যাটার্নের বাক্যের বৈশিষ্ট্য হল এখানে দুইটি অংশ থাকবে যথা মুতাআল্লিক বিল খবর ও মুবতাদা।
প্যাটার্ন-৪: মুবতাদা + খবর + মুতাআল্লিক বিল খবর জুমলা ইসমিয়া বাক্যের জন্য এই প্যাটার্নটি একটি স্ট্যান্ডার্ড প্যাটার্ন। এই প্যাটার্নের বাক্যের
প্যাটার্ন-৫: মুবতাদা+মুতাআল্লিক বিল খবর+খবর জুমলা ইসমিয়া বাক্যের এই প্যাটার্নটি কিছুটা প্যাটার্ন-৪ এর মতো অর্থাৎ এখানে তিনটি অংশ যথা মুবতাদা, খবর
জুমলা ইসমিয়া বাক্যের প্যাটার্ন-৬: মুবতাদা+খবর+খবর জুমলা ইসমিয়া বাক্যের এই প্যাটার্নটি কিছুটা প্যাটার্ন-১ এর মতো অর্থাৎ এখানে মুবতাদা ও খবর থাকে।
সংক্ষিপ্ত পরিচিতি আরবি ভাষার ক্রিয়াগুলোর মধ্যে كَانَ একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং বহুমুখী ক্রিয়া। كَانَ একটি পরিপূর্ণ ক্রিয়া নয়, কারণ একটি পরিপূর্ণ ক্রিয়া হতে হলে
জুমলা ইসমিয়া বাক্যের প্যাটার্ন-৭: মুবতাদা (সর্বনাম)+খবর জুমলা ইসমিয়া বাক্যের এই প্যাটার্নটি কিছুটা প্যাটার্ন-১ এর মতো অর্থাৎ এখানে মুবতাদা ও খবর
জুমলা ইসমিয়া বাক্যের প্যাটার্ন -৮ : বিবিধ আমরা ইতিমধ্যে নামমাত্র বাক্যের সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ৭ টি প্যাটার্ন নিয়ে আলোচনা করেছি।
লাইসা/لَيْسَ বলতে কী বুঝায় ? লাইসা/لَيْسَ শব্দটি (ফি’লটি) আরবি ব্যাকরণে অনন্য। কারণ এতে ফি’লের মত কিছু বৈশিষ্ট্য থাকলেও এটি নিয়মিত
لَيْسَ/লাইসার মাধ্যমে বর্তমান কালের জুমলা ইসমিয়াকে না-বোধক করা হয়।লাইসার ব্যবহার সহজে বোঝার জন্য, আমরা তিনটি প্যাটার্ন অনুসরণ করে শিখবো ইন
মাউসুফ (مو صوف) মাউসুফ (مو صوف) একটি ইসম যার শাব্দিক অর্থ হল যার সম্পর্কে বর্ণনা করা হয়। মাউসুফ সিফাহ বাক্যাংশে
লান না-ফিয়াতু লিল জিন্স বলতে কী বুঝায় ? লান না-ফিয়াতু লিল জিন্স/Absolute Categorical Negation হলো এক বিশেষ ধরণের না-বোধক জুমলা
দুআ একটি স্বতন্ত্র ইবাদত। দুআ ইবাদতের মূল এবং একজন মুমিনের অস্ত্র। তাছাড়া মাসনুন দুআর মাধ্যমে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার সাথে
সিলাহ ইসম মাওসুল মাউসুফ هُمْ فِيهِ مُخْتَلِفُونَ الَّذِي النَّبَإِ তারা মতানৈক্যের মধ্যে রয়েছে যে বিষয়ে মহা সংবাদ يُكَذِّبُونَ بِيَوْمِ الدِّينِ
যে বাক্যে জুমলা ইসমিয়া এবং জুমলা ফিলিয়া মিলে একটি পূর্ণ বাক্য তৈরি করে তাকে মিশ্র বাক্য বলা হয়। মিশ্র বাক্য
মা- (مَا) শব্দটির পবিত্র কুরআনুল কারীমে অনেকগুলো ব্যবহার দেখা যায়, তন্মধ্যে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যবহার হলো :১ না বোধক বাক্য গঠনে২
যে বাক্যে জুমলা ইসমিয়া এবং জুমলা ফিলিয়া মিলে একটি পূর্ণ বাক্য তৈরি করে তাকে মিশ্র বাক্য বলা হয়। মিশ্র বাক্য
ইসম মাওসুল/الاسْمُ†المَوْصُوْلُ বলতে কি বুঝায় ? ইসম মাওসুল হল এক ধরণের সম্বন্ধযুক্ত সর্বনাম/Relative Pronoun যা একটি নির্ভরশীল বাক্য শুরু করতে
নিম্নের টেবিলে পবিত্র কুরআনুল কারীমে প্রত্যক্ষভাবে উল্লেখিত ৭ টি গুণাবলীর (*) কথা রয়েছে, যেই গুণগুলো অর্জনের মাধ্যমে আমরা আল্লাহর ভালোবাসা
আরবিতে সর্বনাম (Pronoun) একটি ইসম (Ism)। এটি এমন একটি শব্দ যা অন্য কোনো ইসম বা নামের স্থানে ব্যবহৃত হয়। যেহেতু
মোট পনেরোটি সারণি (টেবিল) রয়েছে। প্রতিটি সারণিতে প্রায় ২৬টি করে শব্দ আছে। সুতরাং সব মিলিয়ে মোট প্রায় ৩৯০টি শব্দ রয়েছে।
فَ এবং ثُمَّ এর পার্থক্য পবিত্র কুরআনুল কারীমে فَ (ফা) এবং ثُمَّ (ছুম্মা) শব্দ দুটি প্রায় ১৫০০ বারের অধিক ব্যবহৃত
إِذْ এবং إِذَا এর পার্থক্য পবিত্র কুরআনুল কারীমে إِذْ (ইয্) এবং إِذَا (ইযা) শব্দ দুটি প্রায় ৬৪৪ বার ব্যবহৃত হয়েছে।
পবিত্র কুরআনুল কারীমে إِنَّ (ইন্না) এবং إِنَّمَا (ইন্নামা) শব্দ দুটি প্রায় ১৬৮২ বার ব্যবহৃত হয়েছে । এজন্য পবিত্র কুরআনুল কারীমের আরবি ব্যাকরণ
স্ট্যাটাসের প্রকার প্রতিটা ইসমের স্টেটাস নিচের যেকোন একটি হতে পারে : পবিত্র কুরআন থেকে কিছু ইসম নিচের টেবিলে অনুশীলনের জন্য
এই পোস্টে আমরা দেখবো বিভিন্ন মুক্ত/Detached সর্বনামের/Pronoun চারটি বৈশিষ্ট্য : টাইপ লিঙ্গ বচন স্টেটাস বাংলা অর্থ সর্বনাম নির্দিষ্ট পুরুষবাচক একবচন